Header Ads Widget

গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার সার্কুলার নিয়মাবলী যোগ্যতা মানবন্টন ২০২১

আগামী জুন মাসে গুচ্ছভুক্ত তিনটি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি ব্শ্বিবিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা আয়োজন করা হবে। ইতোমধ্যে প্রাথমিক ভাবে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ চূড়ান্ত করা হয়েছে। আগামী বুধবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সংগঠন বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদের (এইউবি) অনুষ্ঠিতব্য বৈঠকে এ বিষয়ে চূড়ান্ত ঘোষণা দেয়া হবে। এছাড়া বৈঠকে ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্র নির্ধারণসহ আরও গুরুত্বপূর্ণ কিছু সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে জানা গেছে।


You may like this: বাংলায় ব্লগ লিখে ডলার আয়ের উপায়


    গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা কিভাবে হবে

    বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদ সূত্রে জানা গেছে, গুচ্ছসহ অন্যান্য সাধারণ ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ সমন্বয় করতেই এই সভা ডাকা হয়েছে। কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা কবে নেয়া হবে সে বিষয়ে বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। একই তারিখে যেন দুটি ইউনিভার্সিটির পরীক্ষা না হয় সেটি ঠিক করতেই এই বৈঠকের আয়োজন।

    বাংলাদেশে সাধারণ ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে এবারই প্রথম গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা হতে যাচ্ছে। তবে এই পরীক্ষা কীভাবে হবে এবং একজন শিক্ষার্থী কীভাবে তার পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবেন, তা নিয়ে অনেকের মধ্যেই স্বচ্ছ ধারণার অভাব রয়েছে।

    কিভাবে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি নেয়া হবে?

    তিনটি ধাপে সমন্বিত বা গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেয়া হবে, যেমন-

    ১। সাধারন এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
    ২। প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (এখনো সিদ্ধান্ত চুড়ান্ত হয়নি)
    ৩। কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

    অর্থাত উপরের তিনটি ক্যাটাগরিতে আলাদা ভাবে ৫টি পরীক্ষা নেয়া হবে-

    ► সাধারন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্যে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের জন্যে ১টি করে পৃথক ৩টি পরীক্ষা।
    ► প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় সমুহে ভর্তির জন্যে ১টি পরীক্ষা (এখনো সিদ্ধান্ত চুড়ান্ত হয়নি) এবং
    ► কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় সমুহে ভর্তির জন্যে ১টি পরীক্ষা।

    যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়ে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা হবে:

    1. •ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
    2. •শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
    3. •খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
    4. •হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
    5. •মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
    6. •নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
    7. •জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
    8. •কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
    9. •জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়
    10. •যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
    11. •বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
    12. •পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
    13. •বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
    14. •বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
    15. •রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
    16. •রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়
    17. •বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি
    18. •শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়
    19. •বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

    তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট), রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনে রাজি হয়নি।

    বর্তমানে দেশে ৪৬টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। তবে সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে মোট বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ১৫৬টি।

    এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং গুচ্ছভূক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যদের সমন্বয়ে গঠিত কমিটির যুগ্ম-আহ্বায়ক মীজানুর রহমান জানান, বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা এবং মানবিক - এই তিনটি আলাদা বিভাগে তিন দিন সবকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে একযোগে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

    এমসিকিউ অর্থাৎ উত্তর বেছে নেয়ার পদ্ধতিতে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আর এক্ষেত্রে প্রতি বিষয়ে মোট নম্বর থাকবে ১০০।

    গুচ্ছ পদ্ধতিতে আবেদন করতে হলে এসএসসি এবং এইচএসসি এই দুই পরীক্ষার প্রত্যেকটিতে সিজিপিএ স্কোর ৩ এর বেশি থাকতে হবে। যাদের একটি পরীক্ষায় এর চেয়ে কম স্কোর থাকবে, তারা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষাতে অংশ নিতে পারবে না।

    এক্ষেত্রে বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের এসএসসি ও এইচএসসি মিলে ৭, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের জন্য ৬.৫ এবং মানবিক বিভাগের জন্য ৬ থাকতে হবে। অর্থাৎ ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে হলে এই ন্যূনতম স্কোর থাকতে হবে।

    বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে শুধু তারাই পরীক্ষা দিতে পারবে, যারা ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে যারা এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে। কোন কোন বিশ্ববিদ্যালয় ২০১৯ সালে পাশ করা শিক্ষার্থীদের ভর্তি করবে, তবে সব বিশ্ববিদ্যালয় তাদের নেবে না বলেও জানান অধ্যাপক রহমান।

    গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার সার্কুলার ২০২১

    এখনো প্রকাশিত হয়নি।হলে এখানে পাবেন।

    গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষার যোগ্যতা

    • ২০১৯ কিংবা ২০২০ সালে যেসব শিক্ষার্থী এইচএসসি (HSC) বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে তারা ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে।
    • মানবিক (আর্টস) শাখার শিক্ষার্থীদের এসএসসি (SSC) এবং এইচএসসি (HSC) বা সমমান পরীক্ষায় সর্বনিম্ন মোট জিপিএ ৬ থাকতে হবে।
    • ব্যাবসা (কমার্স) শাখার শিক্ষার্থীদের এসএসসি (SSC) এবং এইচএসসি (HSC) বা সমমান পরীক্ষায় সর্বনিম্ন মোট জিপিএ ৬.৫ থাকতে হবে।
    • বিজ্ঞান (সায়েন্স) শাখার শিক্ষার্থীদের এসএসসি (SSC) এবং এইচএসসি (HSC) বা সমমান পরীক্ষায় সর্বনিম্ন মোট জিপিএ ৭ থাকতে হবে।

    দ্রষ্টব্য: যে কোনও পরীক্ষায় (SSC বা HSC) জিপিএ ৩ এর কম থাকলে তিনি আবেদন করতে পারবেন না।

    ভর্তি পরিক্ষার মান বন্টন

    বিজ্ঞান শাখা

    বিষয়মান
    পদার্থবিজ্ঞান২০
    রসায়ন২০
    বাংলা১০
    ইংরেজি১০
    জীববিজ্ঞান-গণিত এবং আইসিটি *৪০
    মোট১০০ নম্বর

    *আইসিটি, গণিত ও জীববিজ্ঞান যেকোন দুটি বিষয় পরীক্ষা হবে।

    ব্যবসা শাখা

    বিষয়মান
    অ্যাকাউন্টিং২৫
    ম্যানেজমেন্ট২৫
    বাংলা১৩
    ইংরেজী১২
    আইসিটি২৫
    মোট১০০ নম্বর


    মানবিক শাখা

    বিষয়মান
    বাংলা৪০
    ইংরেজী২৫
    আইসিটি৩৫
    মোট১০০ নম্বর


    মোট ১০০ মার্কের পরিক্ষা হবে। ১০০ মার্কের থাকবে এমসিকিউ (MCQ)। মানবিক শাখার পরিক্ষা হবে ইংরেজী, বাংলা এবং আইসিটি (Information and Communication Technology) বিষয়ে।


    এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদের সদস্য ও রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসকে বলেন, আগামী ১৭ ফেব্রুয়ারির বৈঠক মূলত পরীক্ষার তারিখ সমন্বয় করার জন্য ডাকা হয়েছে। কবে পরীক্ষা আয়োজন করা হবে এবং পরীক্ষার কেন্দ্র নির্ধারণের বিষয়েও বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

    সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বুয়েট এবং মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার পর গুচ্ছতে যাওয়া বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পরীক্ষা আয়োজন করা হবে। এক্ষেত্রে জুনে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট), রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট) এবং খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা আয়োজন করা হবে।

    ওই সূত্র আরও জানায়, তিনটি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পর পরই পরীক্ষা আয়োজন করবে গুচ্ছভুক্ত ২০টি সাধারণ ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। এক্ষেত্রে গুচ্ছতে যাওয়া সবগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসেই পরীক্ষা আয়োজনের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করা হবে। গুচ্ছভুক্ত ২৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে অন্য কোথাও পরীক্ষার কেন্দ্র করতে চায় না বিশ্ববিদ্যালয়গুলো।

    এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদের সভাপতি ও চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসকে বলেন, চুয়েট, রুয়েট ও কুয়েটের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণ করা হয়ে গেছে। আমরা জুনে পরীক্ষা আয়োজন করবো। আশা করছি ওই সময় অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করবে না।

    পরীক্ষার কেন্দ্র প্রসঙ্গে তিনি বলেন, গুচ্ছভুক্ত সবগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস আমরা পরীক্ষার কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করতে চাই। এর বাইরে পরীক্ষার কেন্দ্র করা হবে না। কেননা অন্য কোথাও কেন্দ্র করলে সেখানে নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করা কঠিন হয়ে যাবে। আমরা সেই ঝুঁকির মধ্যে যেতে চাই না।

    ফ্রিল্যান্সিং কি | কিভাবে শুরু করব ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার


    Read also:মেডিকেলে ভর্তি: একদিনে যত আবেদন পড়ল


    গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু হয়েছে। শুক্রবার (১২ ফেব্রুয়ারি) দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত প্রায় ৬৪ হাজার শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন। আগামী ১ মার্চ পর্যন্ত আবেদন চলবে।

    বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (স্বাস্থ্য শিক্ষা) ডা. এ কে এম আহসান হাবীব।তিনি বলেন, প্রতি মুহূর্তেই আবেদনকারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এবার রেজাল্ট ভালো হওয়ায় অবেদনের সংখ্যা অনেক বেশি হবে বলেও জানান তিনি।

    আরও পড়ুন: মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি ও আবেদনের নিয়মাবলী

    প্রসঙ্গত, আগামী ২ এপ্রিল ২০২০-২১ শিক্ষা বর্ষের এমবিবিএস ও ৩০ এপ্রিল বিডিএস কোর্সের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

    দেশের সব সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস কোর্সে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর। রবিবার স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. এ কে এম আহসান হাবীব স্বাক্ষরিত এ ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।

    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের নাগরিক যারা ২০১৭ বা ২০১৮ সালে এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় এবং ২০১৯ বা ২০২০ সালে এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় (পদার্থ, রসায়ন ও জীববিজ্ঞানসহ) উত্তীর্ণ হয়েছেন তারা ভর্তি আবেদন করতে পারবেন। ২০১৭ সালের আগে এসএসসি বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ছাত্রছাত্রীরা আবেদনের যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন না।

    You may like this: 12 part time online and offline job besides studying

    মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার আবেদন করবেন যেভাবে

    বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের ভর্তি নীতিমালা অনুযায়ী অনলাইনে আগামী ১১ ফেব্রুয়ারি দুপুর ১২টা থেকে আবেদন শুরু হয়ে চলবে ১ মার্চ রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত। টেলিটক প্রিপেইড সিমের মাধ্যমে এক হাজার টাকা জমা দিয়ে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতরের নির্দেশনা অনুযায়ী আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে।


    Caption
    Caption
    Caption
    Caption
    Caption
    Caption
    Caption

    Post a Comment

    0 Comments